ঢাকার বস্তিবাসীর অধিকাংশই বরিশালের বাসিন্দা

ঢাকার

ঢাকার বস্তিবাসীর অধিকাংশই বরিশালের বাসিন্দা।শহর বস্তিতে বসবাসকারী প্রায় ১৩ শতাংশ মানুষ বরিশাল। (২৪ মার্চ) বাংলাদেশ পরিখান ব্যুরো’র (বিবিএস) সদর দপ্তর সংস্থাপভাবে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটালটিসটিক্স ২০২৩’ ফলাফলের তথ্য জানা গেছে।

এর আগে ২০২ বার এক রিপোর্টে বরিশালে পাঠের টয়লেট সবচেয়ে কম বলে প্রকাশ করা হয়। সে সময় রিপোর্টে বলা হয়, ভাষাতে ৫৫ ভাগ ৬৯ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের টয়লেট বা চাচাগার সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে কম ৩৭ ভাগ ৯২ শতাংশ রয়েছে বরিশাল কমিউনিটি। ঢাকাতে আর সবচেয়ে বেশি শেখাগার সুবিধা। বিভাগ এ ৬৮ শতাংশ হার ৮৯।

জরিপ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ করা হয় না, এমন সংখ্যার সংখ্যা ৩৯ শতাংশ। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৪০.৬৭ শতাংশ ছিল। এ বছর সংখ্যা সংখ্যার সংখ্যা ৩৯ ৮৮।

প্রতিবেদন অনুযায়ী বর্তমানে ১৭ তারিখে দেশের মোট জনসংখ্যা হয়েছে ১৭ কোটি ১৫ তারিখ। মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৮ নারীসংখ্যা ৭৩ সংখ্যা এবং পুরুষ ৮ কোটি ৪২ তারিখ। অন্য দেশের পুরুষের চেয়ে ৩১টি নারী বেশি।

দেশ অলস সময় পার করছেন ৩৯ শতাংশ তরুণ
এর আগে ২০২ জনসংশুমারি অনুযায়ী দেশের মোট জনখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৯৮ লাখ। সেই হিসাবে গত বছরের জানুয়ারি মাসে দেশটির জনসংখ্যা ১৭ লাখ ১৫ তারিখ। তবে ২০১১ আগে আদম শুমারি পাকিস্তান দেশ জনসংখ্যা ১৭ লাখ ৩৫ তারিখ।

সংস্থাটি দেওয়া তথ্য অনুযায়ী স্থানীয় জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৯৮ তারিখে ৯১১ জন। দেশ নতুন করে জনসংখ্যা দেখা যাচ্ছে ৮ তারিখে ১৭ তারিখ ৬১ হাজার ৯৯ জন।

পুরানো জনসংখ্যার বিন্যাসের মধ্যে: ০-৪ বছর বয়সী ১০.২২ শতাংশ, ৫-১৪ বছর বয়সী ১৮.৫৬ শতাংশ, ১৫-২৪ বছর বয়সী ১৮.৬৭ শতাংশ, ২৫-৩ বছর বয়সী ২২.২৮ শতাংশ, ৪০-৪৯ বছর বয়সী শতাংশ ১১.৮৭ শতাংশ, ৫০-৫৯ বছর বয়সী ৮.৯৩ শতাংশ, ৬০-৬৪ বছর বয়সী ৩.৩ শতাংশ এবং ৬৫+ বছর বয়সী ৬.১৪ শতাংশ।

২০২৩ সালে জন্মের সময় প্রত্যাশিত আয়ুস্কাল পরিসংখ্যানের বিপরীতে আছে, যা ৭২.৩ বছর। জনসংখ্যার স্বাভাবিক বৃদ্ধি হার (RNI) ১.৩৩ শতাংশ যা ২০২২ সালে ছিল ১.৪০ শতাংশ। লিঙ্গ অনুপাত নিম্নরূপ যা ২০২৩ সালে প্রথম হয়েছে ৯৬৩. শতাংশ এবং সংখ্যাশীল অনুপাতে ৫৩.৭ শতাংশ।

দেশের প্রতি বর্গ সংবাদে সংখ্যার জনতা ১,১৭১ জন। প্রতি বছর জনসংখ্যা স্থূল জন্মহার ১৯.৪, ২০২২ সালে ছিল ১৯.৮. স্বাভাবিক পদ্ধতিতে মহিলারা প্রসবের হার ২০২২ সালে ৫৮.৬ শতাংশ শতাংশ হারে সেই শতাংশ হার ২০২৩ সালে ৪৯.৩ শতাংশ হারে এবং অস্ত্রোপচার পদ্ধতিতে ২০২২ শতাংশ হারে (৪১.৪%) গুণগতভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য ২০২৩ সালে ৫০.৭ শতাংশ। প্রতি বছর জনখ্যায় স্থূলতার মৃত্যুহার ৬.১ শতাংশ যা ২০২২ সালে ছিল ৫.৮শতাংশ। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যু হার প্রতি বছর ৩৩ এবং প্রতি জীবিত শিশুর বিপরীতে মাতৃমৃত্যুর অনুপাত ১৩৬ জন, ২০২২ সালে ছিল ১৫৩ জন। শক্তি শীর্ষ কারণ ১ম-হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া হার হার ১.০২% এবং ২য় কারণ রক্তে রক্তক্ষরণে হার ০.৬৪%। পুরুষদের প্রথম বছরের গড় বয়স ২৪.২ বছর এবং নারীদের ১৮.৪ বছর। প্রতি বছর জনসংখ্যা অভ্যন্তরীণ স্থানান্তরের ক্ষেত্রে পল্লিতে আগমনের হার ২০.৪ এবং গ্রুপমনের হার ৪৩.৪। অতিরিক্ত আন্তর্জাতিক অভিগমন প্রতি প্রতি ৬.৬১ জন থেকে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ৮.৭৮ জন। আন্তর্জাতিক আগমন/বহিরাগমন প্রতি প্রতি ২৯৭ থেকে কম হয়েছে ২.৩৭ জন।

২০২৩ সালে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২০২ (৬৩.৩%) গুণমান গুণমান সংখ্যা ২০২৩ সালে ৬২.১ শতাংশ হয়েছে। জন্মনিয়ন্ত্র কর্ম অপূর্ণ চাহিদা ২০২২  (১৬.৬২%) পরিমাণ সংখ্যা ২০ বছরে ১৫.৫৭ শতাংশ হয়েছে। খানার তালিকা ২০২ যথাক্রমে ২০২৩ সালে ও পরিবর্তন করা হয়েছে যা ৪.২ জন। তবে, ২০২ আদালত ২০২৩ সালে নারী খানাপ্রধান হার বৃদ্ধির জন্য। ২০২২ সালে এটি ছিল ১৭.৪%, যা ২০১৩ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ১৮.৯% হয়েছে।

বিপরীতে, পুরুষ খানাপ্রদান ২০২২ সালে ছিল ৮২.৬%, ২০২৩-এ হারে শতকরা ৮১.১ ভাগ হয়েছে। ২০২২ ক্ষেত্রে স্থান ২০২৩ সালে নির্বাচনে সুবিধাভোগী জনসংখ্যা যথার্থ হয়েছে ৯৫৩। সাত বছর ও তদূর্বর্ধ্বের পুরনো জনসংখ্যার হার ২০২৩ সালে ৭৭. শতাংশ এবং ১৫ বছর ও তদূর্র্ধ্বের পুরনোদের ক্ষেত্রে এ ২০২ বছর হয়েছে (৭৪.৪) জাতির সংখ্যার হার ৭৫.৬ শতাংশ৷

Back To Top