প্রসব ছুটির সংবাদপত্র আজ ভোরে পৃথিবী ছেড়ে নারীর পরিচিত মুখ রাজিয়া খাতুন। তার সতীর্থ স্বাস্থ্য ও শান্তিসংশ্লিষ্টরা রাজিয়ার পরিস্থিতি নিশ্চিত করেছেন।
ফুটবলসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে, গত (বুধবার) তারিখের বাড়ি সাতক্ষীরায় জানালেন প্রসব রাজিয়া। প্রসবের পর রক্তক্ষরণ হয় তার। সেই রক্তক্ষরণেই হারিয়েছেন। রাজিয়ার মৃত্যুতে দেশের গভীরে গভীর শোক।
বাংলাদেশ নারী উদগ্রীব সমন্বয় কাজ করেছেন গোলাম রবনী ছোটন। তাই রাজিয়াকে খুব কাছ থেকে চেনেন দেশ নামি এই কোট। রাজিয়ার খবরে স্মৃতিচারণ করে ছোটন বলেন, ২০১৭ সালে থাইল্যান্ডে এএফসি অ-১৬ সম্প্রদায়ের মূলপর্বে রাষ্ট্রীয় রিপোর্ট ছিল। পরের বছর সাফ অ-১৮ ভুটানের দলেও ছিল। সদস্য দলে ক্যাপও করেছে কিছু দিন। পারফরম্যান অবনতির জন্য ২০১৯ এর দিকে ক্যাপ থেকে বাদ পড়ে।
রাজিয়ার আকস্মিক মৃত্যু বয়িত জাতীয় পাহারা মুখ সানজিদা আক্তার। ইস্টবেঙ্গল খেলতে এখন ভারতে আছে। গত থেকে বলেন, আমাদের একই সময়ে শুরু হয়েছে। ক্যাপ থেকে বাদ পড়ার পর ও লিগ তালিকা এবং পরবর্তীতে বিয়ে করেছে। শিশুটি নিয়ে মারা গেছে প্ররোচনা খারাপ। আমরা একজন বন্ধু হালাম।
এফসি ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্রাম সাধারণভাবে শাহাদাত হোসেন জুবায়ের বলেন, এক মৌসুম লিগে আমাদের দলে দলে আছে রাজিয়া। সাতক্ষীরায় তার বাড়ি। আমাদের সদস্যরা আমাদের সকলের মৃত্যুতে ব্যথিত।
২০০১ সালের জানুয়ারি ২৫ জন্ম নেওয়া রাজিয়া নারী নারীর উত্থানের শুরুর দিকে একজন। এএফসি অ-১৪ রিজিওনাল (সেন্ট্রাল ও দক্ষিণ এশিয়া) ১৫ শিপে ২০১৩ সালে দলে ছিলেন তিনি৷ অ-১৬ ও অ-১৯ দলেও
